দ্যা মেইল বিডি / খবর সবসময়

; ;

দ্যা মেইল বিডি ডট কম

তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধিত অনলাইন পত্রিকা, নিবন্ধন নং- ১১

গত বছর প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছিলেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তখন তাকে একটি ইনজেকশন দেওয়া হয়েছিল। এরপর একদিনেই সুস্থ হয়ে গিয়েছিলেন ট্রাম্প।

সেই ককটেল ইনজেকশনটি সম্প্রতি ভারতের বাজারেও ছাড়া হয়, যা এক ডোজের দাম প্রায় ৬০ হাজার টাকা। এবার ভারতেও ম্যাজিক দেখাল সেই ইনজেকশন।
বাজারে ছাড়ার পর সেই ইনজেকশন প্রয়োগ করা হয় করোনায় আক্রান্ত ৮৪ বছরের এক বৃদ্ধকে। ইনজেকশন পাওয়ার একদিনের মাথাতেই সুস্থ অবস্থায় তাকে হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।

৮৪ বছরের সেই বৃদ্ধের নাম মহব্বত সিং। তিনি হরিয়ানার বাসিন্দা। করোনায় আক্রান্ত হয়ে গুরুগ্রামের মেদান্ত হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন তিনি। গত পাঁচদিন ধরে ওই হাসপাতালে চিকিৎসা চলছিল তার।

 

হাসপাতাল সূত্রে খবর, মঙ্গলবার মহব্বতকে কোভিড প্রতিরোধী অ্যান্টিবডি ককটেল ইনজেকশন দেওয়া হয়। এরপর বুধবার সুস্থ অবস্থায় তাকে ছেড়ে দেওয়া হয় হাসপাতালে থেকে।

প্রসঙ্গত, সোমবারই এই ইনজেকশনের প্রথম দফার ব্যাচ ভারতের বাজারে ছাড়া হয়। ভারতে এই ককটেল ইনজেকশন উৎপাদনের দায়িত্বে রেছে সিপলা লিমিটেড। এই ওষুধের দ্বিতীয় ব্যাচ তারা বাজারে ছাড়তে চলেছে জুন মাসের মাঝামাঝি সময়ে। তবে এই ওষুধের দাম অনেক বেশি। এর একটি ডোজের বাজার মূল্য ৫৯ হাজার ৭৫০ রুপি, যা সাধারণ মানুষের জন্য অনেকটাই ব্যবহুল।

এদিকে মেদান্ত হাসপাতালের এমডি এবং চেয়ারম্যান ড. নরেশ ত্রেহান এই ককটেল ইনজেকশনের বিষয়ে জানিয়েছেন, করোনা আক্রান্ত রোগীকে যদি প্রথমেই অ্যান্টিবডি ককটেল ইনজেকশন দেওয়া যায়, তবে তার সুফল মেলে। আসলে এই ভাইরাস মানুষের শরীরে প্রবেশ করার পরই বংশবিস্তার শুরু করে এবং একের পর এক কোষের ওপর হামলা চালায়। কিন্তু অ্যান্টিবডি ককটেল ইনজেকশন সেই প্রক্রিয়াকে থামিয়ে দেয়। আর তাতেই কার্যক্ষমতা হারায় কোভিড ভাইরাস। সূত্র: হিন্দুস্তান টাইমস

Share.
Leave A Reply

মোঃ আব্দুল আওাল হিমেল
প্রকাশক ও সম্পাদক 
দ্যা মেইল বিডি ডট কম
মোবাইল: +৮৮০ ১৩১৪-৫২৪৭৪৯
ইমেইল: themailbdnews@gmail.com
ঠিকানা: ১০২/ক, রোড নং-০৪, পিসি কালচার হাউজিং সোসাইটি, শ্যামলী, ঢাকা-১২০৭

নিউজরুম: +৮৮০ ১৩১৪-৫২৪৭৪৯
জরুরী প্রয়োজন অথবা টেকনিক্যাল সমস্যা: +৮৮০ ১৮৩৩-৩৭৫১৩৩

© 2025 Themailbd.com. Designed and developed by Saizul Amin.
Exit mobile version