গাইবান্ধায় বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন বোর্ডের (বিআরডিবি) কোটি টাকার অর্থ আত্মসাতের মামলার প্রধান আসামি ও সাবেক হিসাব রক্ষক আনিছুর রহমানকে গ্রেপ্তার করেছে গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। রোববার (২৬ অক্টোবর) রাজধানীর সাভারের রাজাসন এলাকা থেকে গাইবান্ধা জেলা গোয়েন্দা শাখা অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করে।
এর আগে একের পর এক বিভিন্ন পত্রিকায় নিউজের পর নরেচরে বসে প্রসাশন, এরপর শুরু হয় অভিযান দির্ঘদিন পর তাকে গ্রেফতার করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। রংপুর দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের উপ-সহকারী পরিচালক মো. রুবেল হোসেন ২০২৪ সালের ২১ অক্টোবর গাইবান্ধা বিশেষ জজ আদালতে আনিছুর রহমানকে প্রধান আসামি করে সাতজনের বিরুদ্ধে মামলা করেন।
দুদকের তদন্তে প্রমাণ মেলে, ২০১৪ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত গাইবান্ধা জেলা বিআরডিবি কার্যালয়ের হিসাবরক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে আনিছুর রহমান চারজন উপ-পরিচালকের স্বাক্ষর স্ক্যান করে জালিয়াতির মাধ্যমে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন, ভাতা, পেনশন ও কল্যাণ তহবিল থেকে প্রায় ১ কোটি ৮৬ লাখ টাকা আত্মসাৎ করেছেন। এ ঘটনায় ২০২৪ সালের ১৯ ডিসেম্বর তাঁকে চাকরীচ্যুত করা হয়। তদন্ত শেষে দুদক চূড়ান্ত চার্জশিট দাখিল করলে চলতি বছরের ২৭ আগস্ট আদালত সাত আসামির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে।
দীর্ঘদিন পলাতক থাকার পর অবশেষে আনিছুর রহমান পুলিশের জালে ধরা পড়লেন। গাইবান্ধা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো.শাহীনুর ইসলাম তালুকদার বলেন, “দুদক মামলার প্রধান আসামি আনিছুর রহমানকে সাভারের রাজাসন এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁকে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে। অন্যান্য আসামিদের গ্রেপ্তারের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
গাইবান্ধায় স্বাক্ষর জাল করে কোটি টাকা আত্মসাৎতের মামলায় বিআরডিবির হিসাব রক্ষক আনিছুর গ্রেপ্তার! মনিরুজ্জামান খান গাইবান্ধা, গাইবান্ধায় বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন বোর্ডের (বিআরডিবি) কোটি টাকার অর্থ আত্মসাতের মামলার প্রধান আসামি ও সাবেক হিসাব রক্ষক আনিছুর রহমানকে গ্রেপ্তার করেছে গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। রোববার (২৬ অক্টোবর) রাজধানীর সাভারের রাজাসন এলাকা থেকে গাইবান্ধা জেলা গোয়েন্দা শাখা অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করে।
এর আগে একের পর এক বিভিন্ন পত্রিকায় নিউজের পর নরেচরে বসে প্রসাশন, এরপর শুরু হয় অভিযান দির্ঘদিন পর তাকে গ্রেফতার করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। রংপুর দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের উপ-সহকারী পরিচালক মো. রুবেল হোসেন ২০২৪ সালের ২১ অক্টোবর গাইবান্ধা বিশেষ জজ আদালতে আনিছুর রহমানকে প্রধান আসামি করে সাতজনের বিরুদ্ধে মামলা করেন।
দুদকের তদন্তে প্রমাণ মেলে, ২০১৪ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত গাইবান্ধা জেলা বিআরডিবি কার্যালয়ের হিসাবরক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে আনিছুর রহমান চারজন উপ-পরিচালকের স্বাক্ষর স্ক্যান করে জালিয়াতির মাধ্যমে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন, ভাতা, পেনশন ও কল্যাণ তহবিল থেকে প্রায় ১ কোটি ৮৬ লাখ টাকা আত্মসাৎ করেছেন। এ ঘটনায় ২০২৪ সালের ১৯ ডিসেম্বর তাঁকে চাকরীচ্যুত করা হয়।
তদন্ত শেষে দুদক চূড়ান্ত চার্জশিট দাখিল করলে চলতি বছরের ২৭ আগস্ট আদালত সাত আসামির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে। দীর্ঘদিন পলাতক থাকার পর অবশেষে আনিছুর রহমান পুলিশের জালে ধরা পড়লেন। গাইবান্ধা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো.শাহীনুর ইসলাম তালুকদার বলেন, “দুদক মামলার প্রধান আসামি আনিছুর রহমানকে সাভারের রাজাসন এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁকে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে। অন্যান্য আসামিদের গ্রেপ্তারের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
গাইবান্ধায় স্বাক্ষর জাল করে কোটি টাকা আত্মসাৎতের মামলায় বিআরডিবির হিসাব রক্ষক আনিছুর গ্রেপ্তার! মনিরুজ্জামান খান গাইবান্ধা, গাইবান্ধায় বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন বোর্ডের (বিআরডিবি) কোটি টাকার অর্থ আত্মসাতের মামলার প্রধান আসামি ও সাবেক হিসাব রক্ষক আনিছুর রহমানকে গ্রেপ্তার করেছে গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। রোববার (২৬ অক্টোবর) রাজধানীর সাভারের রাজাসন এলাকা থেকে গাইবান্ধা জেলা গোয়েন্দা শাখা অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করে।
এর আগে একের পর এক বিভিন্ন পত্রিকায় নিউজের পর নরেচরে বসে প্রসাশন, এরপর শুরু হয় অভিযান দির্ঘদিন পর তাকে গ্রেফতার করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। রংপুর দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের উপ-সহকারী পরিচালক মো. রুবেল হোসেন ২০২৪ সালের ২১ অক্টোবর গাইবান্ধা বিশেষ জজ আদালতে আনিছুর রহমানকে প্রধান আসামি করে সাতজনের বিরুদ্ধে মামলা করেন।
দুদকের তদন্তে প্রমাণ মেলে, ২০১৪ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত গাইবান্ধা জেলা বিআরডিবি কার্যালয়ের হিসাবরক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে আনিছুর রহমান চারজন উপ-পরিচালকের স্বাক্ষর স্ক্যান করে জালিয়াতির মাধ্যমে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন, ভাতা, পেনশন ও কল্যাণ তহবিল থেকে প্রায় ১ কোটি ৮৬ লাখ টাকা আত্মসাৎ করেছেন। এ ঘটনায় ২০২৪ সালের ১৯ ডিসেম্বর তাঁকে চাকরীচ্যুত করা হয়। তদন্ত শেষে দুদক চূড়ান্ত চার্জশিট দাখিল করলে চলতি বছরের ২৭ আগস্ট আদালত সাত আসামির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে।
দীর্ঘদিন পলাতক থাকার পর অবশেষে আনিছুর রহমান পুলিশের জালে ধরা পড়লেন। গাইবান্ধা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো.শাহীনুর ইসলাম তালুকদার বলেন, “দুদক মামলার প্রধান আসামি আনিছুর রহমানকে সাভারের রাজাসন এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁকে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে। অন্যান্য আসামিদের গ্রেপ্তারের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।