দ্যা মেইল বিডি / খবর সবসময়

; ;

দ্যা মেইল বিডি ডট কম

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধিত অনলাইন পত্রিকা, নিবন্ধন নং- ১১

নিজস্ব প্রতিবেদক: নেত্রকোনার কেন্দুয়া উপজেলায় বৃহস্পতিবার ভোর রাত থেকে টানা বৃষ্টি শুরু হয়েছে। বেলা বারটার পর থেকে মুষলধারে বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকায় জনজীবনে নেমে এসেছে চরম ভোগান্তি। দীর্ঘ সময় ধরে বৃষ্টি চলায় রাস্তাঘাট কর্দমাক্ত হয়ে পড়েছে, সীমিত হয়ে গেছে সাধারণ মানুষের চলাচল। বিশেষ করে চাকরিজীবীরা কর্মস্থলে যেতে পড়েছেন মারাত্মক দুর্ভোগে।

আসন্ন ঈদুল আযহাকে সামনে রেখে অনেকেই প্রয়োজনীয় কেনাকাটা ও অন্যান্য প্রস্তুতিমূলক কাজে ব্যস্ত থাকার কথা থাকলেও টানা বৃষ্টিতে সেই কার্যক্রমে ব্যাঘাত সৃষ্টি হয়েছে। উপজেলা জুড়ে বিভিন্নস্থানে সকাল থেকেই গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি এবং কোথাও কোথাও ভারি বর্ষণের খবর পাওয়া গেছে। উপজেলা সদরসহ বিভিন্ন ইউনিয়নের বাজারগুলোতে ব্যবসা-বাণিজ্য প্রায় অচল হয়ে পড়েছে।

বৃহস্পতিবার রাত থেকে কখনো হালকা, কখনো মাঝারি আবার কখনো ভারী বর্ষণের কারণে স্কুল-কলেজগামী শিক্ষার্থীরাও দুর্ভোগে পড়েছে। অধিকাংশ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও সরকারি-বেসরকারি দপ্তরে উপস্থিতির হার ছিল অত্যন্ত নিম্ন।

বৃষ্টিপাতের ফলে নিম্নাঞ্চলের অনেক স্থানে জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে। ইতোমধ্যে কিছু কিছু আমন ধানের জমি পানিতে তলিয়ে যাওয়ার খবর পাওয়া গেছে। এতে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন কৃষকরা।

এ বিষয়ে কেন্দুয়া উপজেলা কৃষি অফিসার মো. হুমায়ুন দিলদার জানান, ‘টানা বৃষ্টি আরও দুই-তিন দিন অব্যাহত থাকলে মাঠের শাক-সবজি ও অন্যান্য ফসলের ব্যাপক ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে।’

তবে কেউ কেউ বলছেন, সাম্প্রতিক প্রচণ্ড তাপদাহের পর এই বৃষ্টি তাদের কিছুটা স্বস্তি এনে দিয়েছে। তবুও দিনমজুর, শ্রমজীবী ও দৈনন্দিন কাজে বাইরে বের হওয়া মানুষজন পড়েছেন চরম দুর্ভোগে।

টানা বৃষ্টির এমন পরিস্থিতি ঈদপূর্ব প্রস্তুতি, কৃষিকাজ ও জনজীবনে যে নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে, তা থেকে দ্রুত মুক্তি পেতে আবহাওয়ার উন্নতি কামনা করছেন সবাই।

Share.
Leave A Reply

মোঃ আব্দুল আওয়াল হিমেল
প্রকাশক ও সম্পাদক 
দ্যা মেইল বিডি ডট কম
মোবাইল: +৮৮০ ১৩১৪-৫২৪৭৪৯
ইমেইল: themailbdnews@gmail.com
ঠিকানা: ১০২/ক, রোড নং-০৪, পিসি কালচার হাউজিং সোসাইটি, শ্যামলী, ঢাকা-১২০৭

নিউজরুম: +৮৮০ ১৩১৪-৫২৪৭৪৯
জরুরী প্রয়োজন অথবা টেকনিক্যাল সমস্যা: +৮৮০ ১৮৩৩-৩৭৫১৩৩

© 2025 Themailbd.com. Designed and developed by Saizul Amin.
Exit mobile version