দ্যা মেইল বিডি / খবর সবসময়

; ;

দ্যা মেইল বিডি ডট কম

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধিত অনলাইন পত্রিকা, নিবন্ধন নং- ১১

নিজস্ব প্রতিবেদক: নেত্রকোনা বারহাট্টা উপজেলায় একটি কলা গাছে এক উদ্ভূত দৃশ্য দেখা মিলেছে। বাগানের একটি কলা গাছের চড়ায় ৪০ থেকে ৫০ টি থোর বের হয়েছে। আবার প্রতিটি থোর থেকে কলাও জন্ম হচ্ছে। এই রকম অলৌকিক দৃশ্য দেখতে প্রতিদিন শতশত লোক ভিড় জমাচ্ছে। শত মানুষের ভিড় ঠেকাতে কলা গাছের পাশে দেয়া হয়েছে জাল দিয়ে বেড়া ভীতি সৃষ্টির জন্য মাজারের মত টাঙ্গানো হয়েছে লাল নিশান।

অবিশ্বাস্য এই ঘটনাটি নেত্রকোনার বারহাট্টা উপজেলা উজানগাও গ্রামের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পশ্চিম পাশে দেখা গেছে। কলা বাগানের মালিক কাশেম মিয়া। তিনি এই গাছ লাগিয়েছেন। এই বাগানের পাশেই একটি কবরস্থান থাকায় কেউ কেউ এটিকে ভিন্নভাবে নেওয়ার চেষ্টা করছে।

গত চার দিন আগে এই অদ্ভূত কলাগাছ নজরে আসে কাশেম মিয়া কাছে। এরপর এ খবর এলাকায় দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। এখন সব সময় এই গাছের নিচে অসংখ্য মানুষের আনা-গোনা। কেউ এক নজর দেখতে এসেছে, কেউ বা ছবি তোলে স্যোশাল মিডিয়ায় পোস্ট করে অন্যদের দেখাতে এসেছে।

দর্শনার্থীরা বলছে তারা এমন ঘটনা এই বয়সে দেখেনি। বাপ-দাদার মুখেও শুনেনি। এটি নিছক আল্লাহ তায়ালার কুদরত বলে তারা মনে করছে। একজন বলছে আমি ছোট বেলায় একটি কলা গাছে পাঁচ-সাতটি থোর হতে দেখেছি কিন্তু ৪০-৫০ টি থোর এটি একটি বিরল ঘটনা। আবার প্রতিটি থোর থেকে কলাও বের হচ্ছে।

বিজ্ঞানের বিভিন্ন রকম ব্যখ্যা থাকলেও উজানগাও সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক আ. ছালাম এই বিষটিকে আল্লাহ তায়ালার কুদরত বলেই মনে করছেন। তিনি বলেন আমার স্কুলের পশ্চিম পাশে একটি কলা গাছের চড়ায় অনেকগুলো থোর বের হয়ে আবার তা থেকে কলাও হচ্ছে। আমি এটিকে আল্লাহ তায়ালার কুদরত বলেই মনে করি।

বারহাট্টা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শারমিন সুলতানা বলেন, এটি একটি ব্যতিক্রম বিষয়। প্রকৃতিতে এমন ঘটনা মাঝে মধ্যে ঘটে। এগুলো নিয়ে এতো উৎসাহী হওয়ার কিছু নেই।

Share.
Leave A Reply

মোঃ আব্দুল আওয়াল হিমেল
প্রকাশক ও সম্পাদক 
দ্যা মেইল বিডি ডট কম
মোবাইল: +৮৮০ ১৩১৪-৫২৪৭৪৯
ইমেইল: themailbdnews@gmail.com
ঠিকানা: ১০২/ক, রোড নং-০৪, পিসি কালচার হাউজিং সোসাইটি, শ্যামলী, ঢাকা-১২০৭

নিউজরুম: +৮৮০ ১৩১৪-৫২৪৭৪৯
জরুরী প্রয়োজন অথবা টেকনিক্যাল সমস্যা: +৮৮০ ১৮৩৩-৩৭৫১৩৩

© 2025 Themailbd.com. Designed and developed by Saizul Amin.
Exit mobile version