বিভাগের জন্য লিখিতভাবে বরাদ্দের দাবি জানায় তারা।
বিভাগের শিক্ষার্থীরা বলেন,‘আমারা বিগত দিনগুলোতে কেন্দ্রীয় ল্যাবে অবস্হানরত বায়োমেডিকেল রিলেটেড ল্যাব গুলো ব্যাবহার করে ব্যাবহারিক ক্লাস-পরীক্ষা দিয়েছিলাম।।হঠাৎ করে কেন্দ্রীয় ল্যাবের পরিচালক মহোদয়ের অপ্রাসঙ্গিক বিজ্ঞপ্তি তে আমরা ব্যাবহারিক ক্লাস-পরীক্ষার জন্য ল্যাব ব্যবহার করতে পারতেছি নাহ।তাই আমরা শিক্ষার্থীদের পক্ষথেকে ভিসি স্যার এর অনুপস্থিতি তে প্রো-ভিসি স্যার বরাবর স্মারকলিপি দেই।আমরা আশাবাদী প্রশাসন দ্রুত সময়ের মধ্যে আমাদের সমস্যা সমাধানের ব্যাবস্থা গ্রহণ করবেন।’
এ বিষয়ে উপাচার্যের দায়িত্বে থাকা উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. এম. এয়াকুব আলী বলেন, ‘আমি স্মারকলিপিটি পেয়েছি। এখানে উল্লেখ আছে যে, আগে তারা কেন্দ্রীয় ল্যাব বিনামূল্যে ব্যাবহার করতেন। এখন কেন্দ্রীয় ল্যাবের পরিচালক তার পরিচালনা পরিষদের সাথে বৈঠক করে কেন্দ্রীয় ল্যাব ব্যাবহারে একটি ফি নির্ধারণ করেছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-ছাত্র এবং বাইরের গবেষক কেউ যদি আসে তাহলে সেটি ব্যবহার করতে মূল্য পরিশোধ করতে হবে। এই ফি টা বায়োমেডিকেল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা দিতে চাচ্ছে না। তারা আরও উল্লেখ করেছে যে তারা এখন স্বাধীনভাবে কম্পিউটার ল্যাবে ঢুকতে পারছে না।
স্মারকলিপিটি নিয়ে তিনি উপাচার্যের কাছে পৌছে দিবেন বলে জানান।’