দ্যা মেইল বিডি / খবর সবসময়

; ;

দ্যা মেইল বিডি ডট কম

তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিবন্ধিত অনলাইন পত্রিকা, নিবন্ধন নং- ১১

তিমির বনিক,মৌলভীবাজার প্রতিনিধি:

মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে অনুমতি না নিয়ে বিদেশ চলে যাওয়ার অভিযোগ উঠেছে এক সহকারী শিক্ষিকার বিরুদ্ধে। উপজেলার সদর ইউনিয়নের চৈতন্যগঞ্জ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মুর্শেদা খাতুনের বিরুদ্ধে এ অভিযোগ ওঠেছে।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সুরেন্দ্র কুমার সিংহ। তিনি বলেন,‘মুর্শেদা খাতুন জানেন আমি অসুস্থ, ছুটিতে আছি। বিদেশ যাবেন অন্তত আমায় তিনি জানাতে পারতেন এ বিষয়টি । আমি অফিশিয়ালি তাকে সহযোগিতা করতাম। তার ব্যবহৃত মোবাইল নাম্বারে কল দিলে বন্ধ পাওয়া যায়। কোনোভাবে তাকে পাওয়া যাচ্ছে না। আমি প্রাথমিক শিক্ষা অফিসকে আবেদনের মাধ্যমে বিষয়টি জানিয়েছি।’

জানা গেছে , মুর্শেদা খাতুন গত ১২ অক্টোবর থেকে স্কুলে অনুপস্থিত ছিলেন। ১২ অক্টোবরের ৫ দিন পূর্বে তিনি চিকিৎসাজনিত কারণে ২মাস ছুটি কাটিয়েছেন। অনেকটা গোপনে স্থায়ীভাবে বসবাসের জন্য বিদেশে পাড়ি জমিয়েছেন মুর্শেদা।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন সহকারী শিক্ষক বলেন, মুর্শেদা খাতুন চিকিৎসার জন্য দু’মাস ছুটি কাটান। আসলে এই দু’মাস তিনি বিভিন্নভাবে দেশের বাইরে যাওয়ার জন্য ব্যবশতা করেন। হঠাৎ এভাবে যাওয়াটা মোটেও ঠিক হয়নি।

এ বিষয়ে বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি আজিজুর রহমান আলাল বলেন, প্রধান শিক্ষকের মাধ্যমে জানতে পারলাম তিনি দেশের বাইরে আছেন। আমি জানি না মুর্শেদা খাতুন কোন দেশে আছেন। যদি বিদেশ চলে যান তাহলে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘সহকারী শিক্ষক মুর্শেদা খাতুন চিকিৎসাজনিত ৬০ কর্ম দিবস ছুটিতে ছিলেন। ছুটি কাটিয়ে স্কুলে আসলেও হঠাৎ তিনি কোথায় গেছেন এখনো জানি না। তবে বিদেশে যাওয়ার অনুমতি নেই। প্রধান শিক্ষক আমাকে জানিয়েছেন। আমি অফিশিয়াল কারণ দর্শানোর নোটিশ দেব। তদন্ত করে সত্যতা পাওয়া গেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

Share.
Leave A Reply

মোঃ আব্দুল আওাল হিমেল
প্রকাশক ও সম্পাদক 
দ্যা মেইল বিডি ডট কম
মোবাইল: +৮৮০ ১৩১৪-৫২৪৭৪৯
ইমেইল: themailbdnews@gmail.com
ঠিকানা: ১০২/ক, রোড নং-০৪, পিসি কালচার হাউজিং সোসাইটি, শ্যামলী, ঢাকা-১২০৭

নিউজরুম: +৮৮০ ১৩১৪-৫২৪৭৪৯
জরুরী প্রয়োজন অথবা টেকনিক্যাল সমস্যা: +৮৮০ ১৮৩৩-৩৭৫১৩৩

© 2024 Themailbd.com. Designed and developed by Saizul Amin.
Exit mobile version