সারাদেশে যথাযোগ্য মর্যাদা ও ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে পালিত হচ্ছে খ্রিস্ট ধর্মাবলম্বীদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব বড়দিন। সারাবিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশেও স্বাস্থ্যবিধি মেনে পালিত হচ্ছে উৎসবটি। সকাল থেকেই রাজধানীর বিভিন্ন গীর্জাগুলোতে বড়দিনের বিশেষ প্রার্থনায় যোগ দিয়েছেন খিষ্ট্রান ধর্মের অনুসারীরা। করোনার দুঃসময় কেটে গিয়ে সামনের দিনগুলোতে আনন্দ বার্তা বয়ে আসুক সকলের জন্য—এই কামনা করা হয়েছে বড়দিনের খ্রিষ্টযোগে।
খ্রিষ্টান ধর্মাবলম্বীদের বিশ্বাস, মানবজাতিকে সত্য ও ন্যায়ের পথে পরিচালনা করতে ও ঈশ্বরের মহিমা প্রচারে আজকের এই দিনে পৃথিবীতে আগমন।হয় যিশুখৃস্ট্রের ।এ উপলক্ষে সকালে রাজধানীর বিভিন্ন গীর্জায় শত শত খ্রিষ্টধর্মাবলম্বী যোগ দেন বড়দিনের বিশেষ প্রার্থণায়।চার্চগুলোর ভিতরে-বাইরে নানা রকম সাজ-সজ্জায় শিশু যীশুখ্রিষ্টের জন্মদিন হয়ে উঠে উৎসবমুখর।
পৃথিবীতে পরিবার একটাই, সেটা মানব পরিবার। এই একটি পরিবার গড়ে তুললে এ পৃথিবী অনেক সুন্দর ও শান্তিপূর্ণ হবে। গীর্জায় আসা শিশুরা বলেন, যিশু খ্রিষ্ট একে অপরকে ভালোবাসা ও ক্ষমার শিক্ষা দিয়েছেন।
একতা ও সম্প্রীতি স্থাপনের মধ্য দিয়ে মানুষে মানুষে ভ্রাতৃত্বের বন্ধন সৃষ্টির পাশাপাশি পৃথিবী শিগগির মহামারি ও হানাহানি মুক্ত হবে এমন প্রত্যাশা খ্রিষ্টানদের ধর্মগুরুর ।
সংঘাতপূর্ণ অশান্ত এই পৃথিবীতে যীশু খ্রিষ্টের আদর্শ অনুসরনের মধ্য দিয়ে বড়দিন, ধনী-গরীব নির্বিশেষে সকলের জন্য আনন্দের বার্তা বয়ে আনবে বলে জানান খিস্ট্রান ধর্মাবলম্বীরা।
দ্যা মেইল বিডি/খবর সবসময়