শ্রমিক কল্যাণ সমিতি গঠনের অধিকার ও দর কষাকষির অধিকার রেখে ‘বাংলাদেশ ইপিজেড শ্রম আইন ২০১৬’ অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে সোমবার সচিবালয়ে মন্ত্রিসভার বৈঠকে এই আইনের খসড়া অনুমোদন পায়।
বৈঠকের পর মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, শ্রম আইন ইপিজেডের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়, তাই নতুন এ আইন করা হচ্ছে।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব জানান, নতুন আইনে সংগঠন করার অধিকার দেওয়া হয়েছে। এর নাম হবে শ্রমিক কল্যাণ সমিতি। অন্য ট্রেড ইউনিয়নের মতোই এর মাধ্যমে যৌথ দরকষাকষির অধিকার ও ধর্মঘট করার অধিকারের পাশাপাশি চাকরির নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছে। এছাড়াও শ্রমিকদের জন্য একটি স্থায়ী মজুরি বোর্ড গঠন করা হবে বলেও জানান তিনি।
বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ সংবাদিকদের ব্রিফকালে বলেন, ২০০৬ সালের বিদ্যমান শ্রমিক আইনের আলোকে প্রস্তাবিত আইনটি প্রণীত হয়েছে। এতে সেন্ট্রাল বার্গেনিং এজেন্ট (সিবিএ) ও ট্রেড ইউনিয়ন গঠন সম্বলিত বিধান রয়েছে।
প্রস্তাবিত এই আইনের কর্মরত অবস্থায় কোন শ্রমিক মৃত্যুবরণ করলে তার পরিবারের সদস্যরা ২ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাবে। এছাড়া দায়িত্ব পালনে সম্পূর্ণ অক্ষম হলে একজন শ্রমিক ২ লাখ ২৫ হাজার টাকা ক্ষতিপূরণ পাবে।
অনুমতি ব্যতিত এই সাইটের কোনো কিছু কপি করা কপিরাইট আইনে দণ্ডনীয়।
প্রিয় পাঠক অনলাইন নিউজ পোর্টাল দ্যামেইলবিডি.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন themailbdjobs@gmail.com ঠিকানায়।