মুক্তিযোদ্ধা বিষয়কমন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, মুক্তিবার্তা (লাল বই) ও গেজেট মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা সংরক্ষিত রয়েছে। সরকার প্রথমবারের মতো রাজাকারদের নামসহ তালিকা করার উদ্যোগ নিয়েছে। আজ রবিবার সংসদে সরকারি দলের সদস্য মুহিবুর রহমান মানিকের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
মন্ত্রী মোজাম্মেল হক বলেন, ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা বিরোধী রাজাকার, আলবদর, আলশামস এবং মুক্তিযুদ্ধের বিরোধীতাকারী চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধীদের সঠিক নামের পূর্ণ তালিকা সরকারিভাবে তৈরি করা হয়নি। এমনকি সংরক্ষণও করা হয়নি। তবে রাজাকারদের নামসহ তালিকা প্রণয়নের উদ্যোগ সরকারের রয়েছে।
অপর এক সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, বিষয়টি অত্যন্ত সময়োপযোগী। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও মুক্তিযোদ্ধাবিষয়ক মন্ত্রণালয় যৌথভাবে কাজ করে যাচ্ছে। আমাদের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। যারা বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে রাজাকাদের ভাতা দিতো সেই তালিকাও সংগ্রহ করা হচ্ছে। সেই তালিকাসহ সব রাজাকারদের নামসহ তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে।
স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য হাজী মোহাম্মদ সেলিমের অপর এক সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে ও মন্ত্রী বলেন, দেশের সব মুক্তিযোদ্ধাদের মৃত্যুর পরেও তাদের যেন চিনতে পারা যায়, সে লক্ষে সকল মুক্তিযোদ্ধার কবর একই ডিজাইনে করা হবে। যাতে কবর দেখলেই বোঝা যায় এটি মুক্তিযোদ্ধার কবর।
অনুমতি ব্যতিত এই সাইটের কোনো কিছু কপি করা কপিরাইট আইনে দণ্ডনীয়।
প্রিয় পাঠক অনলাইন নিউজ পোর্টাল দ্যামেইলবিডি.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন themailbdjobs@gmail.com ঠিকানায়।