সব ধরনের ক্রিকেট থেকে এক বছরের জন্য নিষিদ্ধ আছেন বিশ্বের সেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান। কিন্তু করোনায় দেশের মানুষের পাশে থেকে কাজ করে যাচ্ছেন সাকিব। ইতিমধ্যে, সাকিব আল হাসান ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে নিম্নবিত্ত মানুষের মাঝে ত্রাণ সহায়তা দিচ্ছেন তিনি। সুরক্ষা সামগ্রী দিচ্ছেন ডাক্তার ও স্বাস্থকর্মীদের। কাজের পরিসর আরও বাড়াতে চান সাকিব। ফেসবুক লাইভে এসে সে কথায় জানান তিনি।
সেখানেই সাকিবের কাছে ভক্তের প্রশ্ন, ক্যারিয়ারে এখন পর্যন্ত কার কার বল খেলতে সবচেয়ে কঠিন মনে হয়েছে? জবাবে সাকিব ফাস্ট ও স্পিন দুই ধরনের তিনজন বোলারের নাম উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, ‘বিষয়টা আসলে উইকেটের ওপর নির্ভর করে। পরিস্থিতির ওপর ভিত্তি করে কোনো কোনো বলার বিধবংসী হয়ে ওঠেন। তার বল খেলতে ঘাম ছুটে যায়। স্পিনিং উইকেট হলে স্বাভাবিকভাবে একজন স্পিনার খুব বিপজ্জনক হবে ফাস্ট বোলারের থেকে। আবার সিমিং উইকেট হলে তখন ফাস্ট বোলার ক্ষুরধার বোলিং করেন, যা সামলানো মুশকিল হয়ে ওঠে।
রপর সাকিব বলেন, ‘তবে এখন পর্যন্ত ক্যারিয়ারে মরনে মরকেলকে খেলতে কষ্ট হয়েছে। তাকে সবার ওপরে রাখছি।’ স্মৃতির পাতা হাতড়িয়ে তিনি বলেন, ‘১৭-২০ বছর বয়সে বলতে পারেন যখন বাচ্চা ছিলাম, দক্ষিণ আফ্রিকায় খেলতে গিয়েছিলাম আমরা। সে সময় মরনে মরকেল তার সেরা ফর্ম পার করছিলেন। ওই সময় তাকে আমার খুব বিপজ্জনক মনে হতো।’ সম্প্রতি কার বলকে বিপজ্জনক মনে হয় প্রশ্নে সাকিব বলেন, ‘জফরা আর্চার, বিশ্বকাপের সময় নিজেদের কন্ডিশনে আর্চারের দ্রুত গতি পেস খেলতে খানিকটা অসুবিধা হয়েছিল।’ তৃতীয় যে বোলারকে খেলতে বেগ পেতে হয়েছে তিনি হলেন লংকান কিংবদন্তি স্পিনার মুরলিধরন। সাকিবের বলেন, ‘নিঃসন্দেহে মুরলিধরন ছিলেন সবচেয়ে কঠিন বোলার যাকে তার সামলাতে কষ্ট হয়েছে।’
অনুমতি ব্যতিত এই সাইটের কোনো কিছু কপি করা কপিরাইট আইনে দণ্ডনীয়।
প্রিয় পাঠক অনলাইন নিউজ পোর্টাল দ্যামেইলবিডি.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন themailbdjobs@gmail.com ঠিকানায়।